যৌন সহবাসে পূর্ণ তৃপ্তি ও কিছু টিপস

প্রথমেই স্ত্রীর স্বামীর যৌনতা সম্পর্কে কিছুপ্রাথমিক জ্ঞান রাখতে হবে। তারপর অগ্রসর হোনঃসাধারণ টিপসঃক। মিলনের প্রস্তুতিঃ১. বেশিরভাগ মেয়ে সারাদিন কাজের শেষেঘর্মাক্ত শরীরে স্বামীর সাথে শুতে যায়। কিন্তুস্বামী সর্বদা আশা করে স্ত্রী সতেজ অবস্থায়তার শয্যাসঙ্গী হবে। তাই পরিচ্ছন্ন অবস্থায় বিছানায়যাবে। ২. সহবাসের রাত্রিগুলিতে সাজসজ্জা ওপোশাকের ব্যাপারে স্বামীর পছন্দের গুরুত্বদিবে।৩. অন্যান্য দিনে অন্তর্বাস পরিধান না করলেওসহবাসের রাত্রিতে ব্লাউজের নিচে বক্ষবন্ধনী ওনিম্নাঙ্গে প্যান্টি পরা উচিৎ। এর ফলেস্বামী মিলনেবাড়তি উত্তেজনা অনুভব করে।৪. যে সব মেয়ের গুপ্তাঙ্গে ঘন চুল আছে, তারাঅনেকেই চুল কেটে রাখতে চায়। গুপ্তাঙ্গেরচুলের ব্যাপারে স্বামীর ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে।স্বামী যদি চুল অপছন্দ করে, তাহলে ছেঁটেরাখবে।৫. মুখের গন্ধের ব্যাপারে সচেতন হবে। সম্ভবহলে বিছানায় যাবার আগে দাঁত মেজে নিবে।খ। মিলনের আগেঃ১. স্বামী উত্তেজিত হলে তার একমাত্র লক্ষ্যথাকে স্ত্রীর যোনিপথে প্রবেশ, অন্য কিছুরধৈর্য্য তার তখন থাকে না। পর্যাপ্ত প্রেম সত্যেওবেশিরভাগ পুরুষ তখন মধুর প্রেমক্রীড়া করতেপারে না, ফলে মিলনের সময়টা কমে আসে। তাইস্ত্রীর উচিত স্বামীকে কাম চরিতার্থ করার পাশাপাশিপ্রেম ক্রীড়ায় উৎসাহিত করা। এজন্য উচিৎস্বামীকে আলিঙ্গন ও চুম্বনের মাধ্যমে তারভেতরের প্রেমিক সত্তাকে জাগ্রত করেতোলা।২. চুম্বনের সময় পরস্পরের জিহ্বা নিয়ে খেলবে,জিহ্বা দিয়ে জিহ্বায় আঘাত করবে। আর স্ত্রীর উচিৎজিহ্বার লড়াইয়ে জয় লাভ করা এবং স্বামীর মুখেরঅভ্যন্তরে সূচালো করে জিহ্বা প্রবিষ্ট করেদেওয়া। জননাঙ্গের পাশাপাশি মুখের এই মিলনঅত্যন্ত আনন্দদায়ক। আর বলা হয়, সহবাসে স্বামীরপুরুষাঙ্গ স্ত্রীতে প্রবেশ করে, আর স্ত্রীরজিহ্বা স্বামীতে প্রবেশ করবে, এই সুন্দর বিনিময়েঅর্জিত হবে স্বর্গসুখ।৩. সাধারণত দেখা যায়, স্বামী উত্তেজনার বশেস্ত্রীর কাপড় খুলছে, কিন্তু স্ত্রী নিশ্চুপ। পরেস্বামী বেচারাকে নিজের উত্তেজনা বিসর্জনদিয়ে নিজের কাপড় খোলায় মনোযোগ দিতেহয়। কিন্তু স্ত্রীর উচিৎ, স্বামী যখন তার কাপড়খুলবে, তখন ধীরে ধীরে স্বামীর কাপড়খোলার দিকেও মনোযোগ দেওয়া। এই পারস্পরিকসৌহার্দ্য মিলনের আনন্দ যে কতগুণ বাড়িয়ে দেবে,তা বলার অপেক্ষা রাখে না।৪. স্বামীকে যে স্ত্রী উপলব্ধি করাতে পারেযে তার রূক্ষ শরীরও স্পর্শকাতর, সেই প্রকৃতরমণী। স্বামী যেমন স্ত্রীর গায়ে হাত বুলায়,স্ত্রীর স্তন চুম্বন করে, তেমন করে স্ত্রীযদি স্বামীর সর্বাঙ্গে হাত বুলায়, চুম্বন করে, বিশেষকরে বাহুতে, বুকে ও পিঠে। আরেকটি কাজ আছেযা পুরুষকে অত্যন্ত আহ্লাদিত করে, তা হলো তারগলার নিচে ও বুকে চুম্বন।গ। মিলনের সময়ঃমিলনের সময় কী করা উচিৎ তা এভাবে ক্রমিক নম্বরদিয়ে বর্ণনা করা সম্ভব নয়, কারণ তা নির্ভর করবেস্বামী ও স্ত্রীর পারস্পরিক বৈশিষ্টের উপর। প্রথমকর্মপ্রণালী সকলের জন্যঃ১. সঙ্গমের সময় স্বামীকে যথা সম্ভব কাছেটেনে রাখবে, যেন বুকের মাঝে মিশিয়েফেলতে চাইছে।২. অধিক পরিমাণে চুম্বন করবে, স্বামীর বাহু, কাঁধ,গলা, মুখে। আর স্বামী যেরূপ স্ত্রীর যোনিতেতার বিশেষ অঙ্গ প্রবেশ করিয়েছে, সেরূপস্বামীর মুখে চুম্বনের মাধ্যমে গভীরভাবে জিহ্বাপ্রবেশ করিয়ে দিবে।৩. সঙ্গম করা স্বামীর জন্য অত্যত পরিশ্রমের কাজ।তাই মাঝে মাঝে নিবিড় চুম্বনের মাধ্যমে স্বামীকেকিছু মুহূর্তের জন্য বিরতি দিবে।দ্বিতীয় কর্মপ্রণালী নীরস মেয়েদের জন্য।নীরস বলতে যাদের সাথে সহবাসে স্বামী বেশিআনন্দ পায় না। যদি অনুচ্চ স্তন (যা নির্দেশ করেঅল্প যোনিরস), সাধারণের অধিক ঋতুস্রাব (যানির্দেশ করে যোনিরসে পুরুষের আনন্দেরউপকরণ কামরসের ঘাটতি), যোনিমুখে পুরুষের বাহু/পায়ের লোম অপেক্ষা ঘন চুল (যা নির্দেশকরেযোনিপথের স্বাভাবিক কোমলতার অভাব)- বৈশিষ্ট্যতিনটির অন্তত দুইটি থাকে, তবে সেই রমণীনীরস। নীরস রমণীর করণীয়ঃ১. স্বামী যদি খর্ব হয় (পুরুষাঙ্গ পাঁচ আঙ্গুলের কম),তাহলে কোন সমস্যা নেই, বরং স্বামী পুর্ণাঙ্গআনন্দ পাবে। তাই দুশ্চিন্তা না করে সহবাসেমনোনিবেশ করবে।২. স্বামী সাধারণ হলে (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুল দীর্ঘ)স্ত্রীর উচিৎ হবে সহবাসের নিয়ন্ত্রণ নিজেরহাতে নেওয়া, তা না হলে স্বামীকে সম্পূর্ণ সুখদিতে পারবে না। নিজে নিজেকে সুরসুরি দিলেঅনুভূতি কম হয়, কিন্তু অন্য কেউ দিলে অধিক অনুভবকরা যায়, সেরূপ স্ত্রী যদি নিজে কোমর চালনাকরে সহবাস কার্য চালায়, তাহলে স্বামীর অধিকআনন্দ হয়।৩. যদি স্বামী দীর্ঘ হয় (পুরুষাঙ্গ ছয় আঙ্গুলেরঅধিক), তাহলে তাকে তৃপ্ত করতে স্ত্রীকেবিশেষ ভূমিকা রাখতে হবে।[ ভাল লাগলে পোস্ট টি অবশ্যই শেয়ার করুন ,শেয়ার বা কমেন্ট দিলে আমাদের কোনো লাভঅথবা আমরা কোনো টাকা পয়সা পাই না, কিন্তু উৎসাহপাই, তাই অবশ্যই শেয়ার করুন । ]

Total Pageviews