কলায় প্রাকৃতিক এন্টাসিড থাকে। বুক জ্বললে একটা কলা খান।

•সকাল ও দুপুরের মাঝে সকাল ১০টায়একটা কলা খেতে পারেন। আপনাররক্তে সুগার লেভেল ঠিকরাখবে এবং মাথা গোলানো থেমে যাবে।••মশার কামড়ে চামড়া ফুলে গেছে? বাজারেরকোনো ক্রীম কেনার আগে পাকা কলারখোসা ডলে দেখুন। জ্বালাপোড়া কমে যাবে।••ভিটামিন বি আপনার স্নায়ুকে শান্তকরে তুলতে সাহায্য করে। পরীক্ষারআগে একটা কলা খান।••কলা আলসারের জন্য উপকারী। পাকস্থলিরঅম্লতা কমাতে সাহায্য করে। শরীরেরতাপমাত্রা ঠিক রাখতে একটি কলা খান।••সিজনাল এফেক্টিভ ডিসঅর্ডারঃ এই রোগেরভুক্তভোগীরা কলা খেতে পারেন। কারণএতে আছে মুড এনহ্যান্সার প্রোটিনট্রিপটোফ্যান।••ভিটামিন বি৬, বি১২, পটাশিয়াম,ম্যাগনেশিয়াম শরীর থেকে নিকোটিনেরপ্রভাব দূর করতে সাহায্য করে। সুতরাং, ধূমপানছেড়ে দেবার জন্য কলা’র জুড়ি নেই।••গবেষণা অনুযায়ী, প্রতিদিনকারখাদ্যাভাসে কলা রাখলে ৪০% স্ট্রোকেরঝুঁকি কমে যায়!••পটাশিয়াম আপনার হার্টবিট ঠিক রাখে।অক্সিজেন মস্তিষ্কে নিয়মিত পৌঁছে দেয়,শরীরে পানির ভারসাম্য বজায় রাখে। কলায়যা প্রচুর আছে।••প্রাকৃতিক ভাবে আচিলথেকে মুক্তি পাওয়ার এটা একটি প্রাচীনউপায়। একটি পাকাকলা নিন। আপনারআচিলের ওপর উপুড় করে স্থাপন করুন। এবারতার ওপরে সার্জিক্যাল টেপ পেচিয়ে রাখুন।••আপেলের সাথে কলার তুলনা করলে বলতে হয়,এতে আপেলের চাইতে দ্বিগুণকার্বোহাইড্রেট আছে, তিনগুন ফসফরাস আছে,পাঁচগুণ ভিটামিন এ ও আয়রন আছে, দ্বিগুণপরিমাণে অন্যান্য ভিটামিন ও খনিজ আছে।আর আছে পটাশিয়াম, যা একটি অত্যন্তকার্যকরী উপাদান। প্রতিদিনখাদ্যাভাসে কলা রাখুন। আপনার শিশুকেও এইঅভ্যাস গড়ে তুলতে সাহায্য করুন।

Total Pageviews