Home »
খাদ্য ও স্বাস্থ্য
» [বিউটি টিপস] ব্রনের কারন এবং প্রতিকার
[বিউটি টিপস] ব্রনের কারন এবং প্রতিকার
ব্রণ হওয়ার কারন-আমাদে ত্বকে অনেকগুলো "সিবাসিয়াস গ্রন্থি" থাকে যা থেকে সবসময় সিবাম নামক এক ধরনের তৈলাক্ত রস নিঃসৃত হয়। লোমকুপ দিয়ে এই সিবাম বেরহয়ে ত্বকেছড়িয়ে পড়ে বিধায় ত্বকে নরম, মসৃন ও তৈলাক্তভাব আসে। যদি কোন কারনে সিবাম এর নিঃসরণবৃদ্ধি পায় এবং লোমের গোড়ায় বিদ্ধমানকেরাটিন( এক ধরনের প্রোটিন জাতীয় পদার্থ)ধুলাবালির সঙ্গে মিশে সেখানকার ছিদ্র পথ বানির্গমন পথ বন্ধ করে দেয় ফলে সিবাম বেরহতে না পেরে জমা হয়ে ব্রণ হিসাবে প্রকাশপায়। ব্রণ 'প্রোপাইনি ব্যক্টেরিয়াম একনিস' নামকএক ধরনের জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত হয়ে পরে তাআরো তীব্রতা লাভ করে। উল্লেখ্য সিবাসিয়াসগ্রন্থি শরীরের মধ্যে মুখেরত্বকে বেশিথাকে। তাই ব্রণ ও মুখে বেশি হয়।এন্ড্রোজেন নামক এক প্রকার হরমোনেরপ্রভাবে সিবামের উৎপাদন ও নিঃসরণ বেড়েযেতে পারে। ফলে এখান থেকেও ব্রণ সৃষ্টিহয়।এছাড়া বিভিন্ন শারীরিক,মানসিক ও পারিপার্শ্বিকপরিবর্তনের সঙ্গে ব্রণের তীব্রতা উঠা নামাকরতে পারে। মানসিক অশান্তি, অতিরিক্ত চিন্তা এবংমেয়েদের ক্ষেত্রে প্রতিবার মাসিকেরআগে ব্রণের তীব্রতা বেড়ে যায়। যারাঅতিরিক্ত প্রসাধনী ব্যবহার করেন তাদের ওব্রণ হতে পারে। এছাড়া জন্ম নিয়ন্ত্রন বড়িখেলেও ব্রণ হয়।ব্রণের চিকিৎসা -সব ধরনের প্রসাধন বর্জনকরতে হবে, নখ দিয়ে ব্রণ খুটা খুটি করা যাবেনা।ভালো কোন সাবান বা ফেইস ওয়াশ দিয়ে মুখধুতে হবে । মুখে কাঁচা হলুদ পেস্ট করেলাগালে ভালো ফল পাওয়া যায়। মুখ ধোয়ার পরমধু মাখালে ব্রণ সেরে যায় কারন মধু এন্টিব্যক্টেরিয়াল হিসাবে কাজ করে। সমস্যা বেশিহলে অবশ্যই একজন ভালো ত্বক বিশেষজ্ঞকে দেখাতে হবে।