Home »
খাদ্য ও স্বাস্থ্য
» যেসব ফলের খোসা না ফেলাই উচিৎ,যে খোসা পূরণ করে দিবে ভিটামির ঘাটতি
যেসব ফলের খোসা না ফেলাই উচিৎ,যে খোসা পূরণ করে দিবে ভিটামির ঘাটতি
তাজা ফল শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে ফল খাওয়ার সঠিক উপায় অনেকেই জানেন না। এমনই কয়েকটি ফল আছে যেগুলোর খোসা না ফেলাই উচিৎ…..১. নাশপাতি:এই ফলের খোসা ছাড়ালে হারাতে হবে আঁশ ও পুষ্টিগুণের অনেকটাই। ফলটিরমোট পুষ্টি ও আঁশের প্রায় অর্ধেকটাই থাকেএর খোসায়। তাই খোসাসহ ফলটি খাওয়াই ভালো।২. আপেল:অনেকের পছন্দেরতালিকায় থাকা এই ফলে আছে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট। অনেকেই খোসাসহ ফলটি খেলেও খোসাসহ খাওয়ার উপকারিতা অনেকেই জানেন না।আপেলের খোসায় থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান আলৎঝাইমার’স রোগ ও অন্যান্য ক্ষয়জনীত সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করে। খোসাতে আঁশ ও ভিটামিনও থাকে প্রচুর, যা স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। এছাড়া ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতেও কার্যকরী আপেলের খোসা।৩. সফেদা:খোসাসহ সফেদা খাওয়ার রয়েছে নানান স্বাস্থ্যগুণ। এর খোসা পটাশিয়াম, লৌহ, ফোলেট, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিডে সমৃদ্ধ হওয়ার এটি হজমক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।৪. কিউই:পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ফল আরওপুষ্টিকর করে তোলে এর খোসা। খোসা ছাড়া খাওয়ার তুলনায় খোসাসহ খেলে আঁশ মেলে প্রায় তিনগুণ বেশি। আর খোসা যেহেতু ফলটির ভিটামিন সি সংরক্ষণ করে তাই ফলটি খোসাসহ খাওয়া বেশি উপকারী।৫. আম:আমের খোসায় থাকে চর্বি পোড়াতে সহায়ক ও চর্বি কোষ তৈরি রোধ করে এমন উপাদান। আরও থাকে ক্যারোটিনয়েড, পলিফেনল, ওমেগা থ্রি, ওমেগা সিক্স, পলিআনস্যাচারেইটেড ফ্যাটি অ্যাসিড যা ক্যান্সার, ডায়বেটিস ও হৃদরোগের ঝুঁকিকমায়। আমের খোসা রান্না করে অথবা শুধু খোসা চিবিয়ে খেতে পারেন।