Home »
যৌন বিষয়ক টিপস
» যেসব ভুলের কারনে পুরুষাঙ্গের শিথিলতা দেখা দিতে পারে।
যেসব ভুলের কারনে পুরুষাঙ্গের শিথিলতা দেখা দিতে পারে।
লিঙ্গ শিথিলতা স্বাভাবিক যৌন জীবনকে ব্যবহৃত করে। শেষ করে দেয় যৌন জীবনের আনন্দ এবং তার সাথে শেষ করে স্বামী স্ত্রীর পারস্পরিক সম্পর্ক। আর এর জন্য দায়ী হতে পারে আপনার অস্বাভাবিক লাইফ স্টাইল।”লিঙ্গ শিথিলতাকিছু শারীরিক সমস্যা নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করেন না অনেকে পুরুষই। ডাক্তার দেখাতেও লজ্জাপান ও বিব্রতবোধ করেন। কিন্তু ওই সমস্যাগুলিই শেষ করে দিতে পারে আপনার যৌন জীবনের আনন্দ। শেষ করে দেয় নারী পুরুষের পারস্পরিক সম্পর্ক। রোগটির নাম পুরুষাঙ্গ শিথিলতা ইংরেজীতে যাকে বলা হয় ইরেক্টাইল ডিসফাংশন(erectile dysfunction)। সত্যি কথা বলতে মানুষ নিজেদের সমস্যা নিজেরাই ডেকে আনে কিছু অভ্যাসের দ্বারা।বর্তমান বিশ্বে পুরুষাঙ্গ শিথিলতা নামক শারীরিক সমস্যাটি বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। ব্রিটেনেই দেখা গিয়েছে, ৪০ বছরের নীচে ২০ শতাংশ পুরুষ পুরুষাঙ্গেরশিথিলতায় ভুগছেন। যার জেরে তাঁদের যৌন জীবন শেষ!তবে চিকিত্সকরা বলেছেন, ভয়ের কিছু নেই। দরকার, আলোচনা। পুরুষাঙ্গ শিথিলতার জেরে যদি দিনের পর দিন স্বাভাবিক যৌন জীবন ব্যাহত হয়, তাহলে দেরি না করে সঙ্গিনীর সঙ্গে আলোচনা করা উচিত।বর্তমান চিকিত্সা ব্যবস্থায় পুরুষাঙ্গ শিথিলতার (erectile dysfunction) অত্যাধুনিক চিকিত্সা রয়েছে। এতে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে আলোচনাকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন চিকিত্সকরা। এবং অবশ্যই শরীরচর্চা করে নিজেকেসুস্থ রাখা।ঠিক কিসব অভ্যাসের কারণে পুরুষাঙ্গের শিথিলতার শিকার হয়?এমন প্রশ্নের জবাবে ব্রিটেনের চিকিত্সকরা বলেছেন…….১. জাঙ্ক খাবারঃপ্রচুর পরিমাণে জাঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। যার ফলে মেদ বাড়ে। মেদ পুরুষাঙ্গের শিথিলতার একটি অন্যতম কারণ।২. মদপানঃঅতিরিক্ত মদপান পুরুষাঙ্গ শিথিল করে দেয়।৩. ধূমপানঃধূমপান হার্টের মারাত্মক ক্ষতি করে। একই সঙ্গে শরীরে রক্ত চলাচল কমিয়ে দেয়। যার নির্যাসে পুরুষাঙ্গে শিথিলতা দেখা দেয়।৪. মানসিক অবসাদঃমানসিক অবসাদ সুস্থ যৌন জীবনকে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ করে দেয়।৫. ঘুমঃপুরুষাঙ্গের কার্যকারিতাবজায় রাখতে পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্তজরুরি। ঘুমের অভাবে পুরুষাঙ্গ শিথিলতার অন্যতম কারণ।৬. রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলঃউচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল অল্প বয়সেইযৌন জীবন শেষ করে দিতে পারে।ইউনিভার্সিটি অফ অ্যাডিলেডের গবেষণায় দেখা গিয়েছে, স্রেফ লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করেই পুরুষাঙ্গ শিথিলতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ওষুধ খাওয়ার দরকারই পড়ে না।