Home »
যৌন বিষয়ক টিপস
» মেয়েদের যৌনস্পর্শকাতর অংগগুলির বর্ণনাকারী দেখেনিন।
মেয়েদের যৌনস্পর্শকাতর অংগগুলির বর্ণনাকারী দেখেনিন।
মেয়েদের দেহে শুধুমাত্র যোনি, স্তনআর নিতম্বই তাদের একমাত্র যৌনস্পর্শকাতরঅঙ্গ নয়। ওদের বলতে গেলে প্রায়পুরো দেহটিই স্পর্শকাতর। তার মাঝেও কিছুকিছু স্থান রয়েছে যেগুলোতে আদরপেলে তারা চূড়ান্ত উত্তেজনার দিকেতড়িৎগতিতে অগ্রসর হয়।মোটকথা আমাদের সঙ্গী-সঙ্গিনীকেপরিপূর্ন যৌনসুখ দিতে হলে তাদেরযৌনস্পর্শকাতর অঙ্গগুলো সম্পর্কেআমাদের স্পষ্ট ধারনা থাকা দরকার। অনেকেবলতে পারেন কি দরকার? নিজে মজাপেলেই হল। তাদের জন্য বলছি আমার এপ্রয়াস ভালোবাসারঅনুভুতিবিহীন যৌন লালসাময় সেক্সের জন্যনয়। যে তার সঙ্গী বা সঙ্গিনীকেভালবাসে সে অবশ্যই চাইবে তাকে আনন্দদিতে এবং এতে সে নিজেও আনন্দ লাভকরে।মূলত ছেলে ও মেয়ের যৌনকাতরঅঙ্গগুলোর মধ্যে অনেকগুলোইCommon রয়েছে এবং তাদের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ছেলে বা মেয়ে ভেদে প্রায়একই হলেও কয়েকটি ক্ষেত্রে কিছুটাভিন্ন। এসকল কিছু উল্লেখপূর্বকএখানে আমি তাদের এ অঙ্গগুলোর বিবরনছাড়াও কি কি উপায়ে সেগুলোকেউত্তেজিত করে তোলা যেতে পারে তারউপরেও আলোকপাত করেছি। আশা করিসবার ভালো লাগবে।মেয়েদের দেহের বেশ কয়েকটিযৌনস্পর্শকাতর অংশ আছে যেগুলো সরাসরিতাদের যৌনত্তেজনার সূচনা ঘটায়। সাধারনঅবস্থা থেকে এ অংশগুলোর মাধ্যমেইএকটি ছেলে তারমাঝে যৌনাভুতি জাগিয়ে তুলতে পারে।আর কিছু অংশ আছে যেগুলো মেয়েটিরযৌনত্তেজনার সূচনা ঘটার পরই উত্তেজিতহওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে উঠে, অথচ সাধারনঅবস্থায় এগুলো উত্তেজিত করার চেষ্টাকরলে মেয়েটি এমনকি ব্যাথা বা অসস্তিওবোধ করতে পারে। মেয়েদেরসবচাইতে যৌনস্পর্শকাতর অংশটিও এই দ্বিতীয়শ্রেনীর অন্তর্ভুক্ত। So, read on fordetails.১. ঠোট ও জিহবাঃ ঠোট নারীদেহেরসবচাইতে যৌনত্তেজক অঙ্গগুলোরমধ্যে একটি। ঠোটের মাধ্যমেই সমগ্রনারীদেহ উত্তেজনার সূচনার সবচেয়েজোরালো সংকেতটি গ্রহন করে থাকে।এতে একটি ছেলের ঠোটের স্পর্শমেয়েটির সারা দেহে যেন বিদ্যুতেরগতিতে কামনার আগুন ছড়িয়ে দেয়। তবেআরেকটি ঠোটের স্পর্শই যে শুধুমাত্রমেয়েটিকে উত্তেজিত করে তুলবে তানয়। ছেলেরা অন্য ভাবেওমেয়েটির ঠোটের মাধ্যমে তারদেহেরমাঝে ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে পারে।আঙ্গুল দিয়ে মেয়েটির ঠোটে হাতবুলিয়ে দেয়া, ওখানে নিজের নাকঘষা এভাবেও ছেলেটি ওকে উত্তেজিতকরে তুলতে পারে। আর ঠোট দিয়েওএকবার মেয়েটির উপরের ঠোটআরেকবার ওর উপরের ঠোট চুষে, ফাকেফাকে ঠোট থেকে একটু সরে গিয়েথুতনিতে চুমু খেয়ে ওকে tease করাযেতে পারে। আর মেয়েরা তাদের জিহবাদিয়ে শুধুই খাদ্যের স্বাদ গ্রহন করে না,সঙ্গীর আদরের স্বাদও এর মাধ্যমেইঅনুভব করে। তাদের জিহবা একটি ছেলেরমুখের ভেতরের উষ্ঞতা খুজে নেয়। এরমাধ্যমে সে ছেলেটির জিহবা থেকে যেঅনুভুতি গ্রহন করে তা তার সারাদেহকে ওরকাছে সপে দেওয়ার জন্য উদগ্রিব করেতোলে। চুমু খাওয়ার সময় ছেলেটিমেয়ের মুখের ভিতরে তারজিহবা ঢুকিয়ে দিয়ে নাড়াচাড়া করে তারমুখের ভিতরেও কাঁপন বইয়ে দিতে পারে।আর মেয়েটির জিহবা চুষলে তো কথাইনেই। এভাবে মেয়েটির জিহবার স্বাদ নিয়েছেলেটি ওকে আদর করার জন্যমেয়েটিকে আরো উন্মুখ করে তুলতেপারে। তবে মেয়েদের ঠোট ও জিহবাযে শুধুই পরোক্ষ আদরে উদ্বেল হয় তানয়। মেয়েটি তার সঙ্গীর গালে, গলায়,বুকে, কান এদের স্পর্শ করলে ছেলেটিযেমন আনন্দ পায় তেমনি মেয়েটিওঅন্যরকম এক আনন্দ লাভ করে। অনেকপর্ন মুভিতে দেখা যায়যে সেখানে মেয়েগুলোছেলেদের লিঙ্গচুষতে খুব পছন্দ করে। বাস্তবে বিশেষকরে আমাদের দেশের বেশিরভাগমেয়েইছেলেদের লিঙ্গে মুখ দেয়াটাকে চরমঘৃন্যএকটা কাজ বলে মনে করে। অথচ,বিদেশে বাস্তবেও অনেক মেয়েইছেলেদের লিঙ্গ শুধু তাকে আনন্দদেওয়ার জন্যই চুষে না। সে নিজেও এতেআনন্দ পায়। এর মূল কারনই হল তার ঠোট ওজিহবার স্পর্শকাতরতা ছেলেটির দেহেরঅন্যান্য অংশে এ দুটি দিয়ে স্পর্শকরে সে যে আনন্দ লাভ করে, একইকারনে নিজের ছেলেটির লিঙ্গেরস্পর্শে তার আনন্দ হয়। এক্ষেত্রেএকমাত্রবাধা হয়ে দাঁড়ায় তার ঘেন্না; যেটা কাটিয়েউঠতে পারলেই সে এক নতুন ধরনেরযৌনসুখ আবিস্কার করে। তার জিহবার সাথেউত্তপ্ত লিঙ্গটির স্পর্শ, তার মুখের ভিতরেসেটির অবস্থান তাকে তার যোনির ভিতরেএর অবস্থানের চেয়ে কমআনন্দ দেয় না যদি সে একবার বুঝে যায় এরমজা। যোনির চাইতে তুলনামূলক কম যৌনকাতরহলেও মেয়েদের মুখেরসচেতনতা এর চেয়ে বেশি; ফলে সেওখানে ছেলেটির লিঙ্গের অবস্থানেরসময় সে এমনকি লিঙ্গের মাঝে উত্তেজিতরক্তের চলাচল, কাপুনি, উত্তাপ ইত্যাদিঅনুভবকরতে পারে। ভালোবাসার সময় এ অনুভুতিছেলেটিকে আদর করার জন্য ওকেআরো উদ্বেল করে তোলে। আর তারমুখের ভিতরে যখন ছেলেটি বীর্যপাতকরে তখন ছেলেটির উত্তেজনামেয়েটির মাঝেও ছড়িয়ে পড়ে, তার জিহবাও ঠোটের মাধ্যমে। যেসব মেয়েরালিঙ্গ চোষাকে ঘৃনা করে তারা কি করেএরমজাকে আবিস্কার করতে পারে এনিয়ে আমি কিছুদিন আগে একটা বিদেশিবইয়ের article পড়ে এ বিষয়ে আমার বেশকয়েকজন close মেয়ে বন্ধুর মতামতনিয়ে ওদের positiveresponse পেয়েছি। শিঘ্রই এ বিষয়েবিস্তারিত কিছু লিখব।২. গাল, কপাল, কানের লতিঃ মেয়েদেরএস্থানগুলো তাদের যৌন উত্তেজনারঅন্যতম সূচক হিসেবে কাজ করে। এসকলস্থানে ছেলেটির ঠোট ও জিহবার স্পর্শমেয়েটির দেহের মাঝে তারভালোবাসাকে ছড়িয়ে দেয়; মেয়েটিবুঝতে পারে, ছেলেটি তাকে চায়, তারসবকিছুই চায়। মেয়েটির এ স্থানগুলোছেলেটির দ্বারা অবহেলিত হলে সেপরিপূর্ন ভাবে যৌনসুখ অনুভবকরতে পারে না। আমার মতে, সেক্স,সে যার সাথেই করা হোক না কেন, তারমধ্যে সামান্য হলেও ভালোবাসা-আদরেরছোয়া না থাকলে এর আনন্দ অসম্পূর্নথেকে যায়।৩. গলাঃ মেয়েদের গলায় স্পর্শ ওদেরউত্তেজনায় পথে এগিয়ে নিতে যথেস্টভুমিকা রাখে। ছেলেটি মেয়েটির ঠোটেচুমু খেতে খেতে এর ফাকে ফাকেইগলায় ঠোট নামিয়ে এনে ঠোট দিয়েখেলা করলে ওর দারুন এক অনুভুতি হয়।প্রায় সব মেয়েরই গলার অংশটুকু বেশসংবেদনশীল। মেয়েটির ঠোটে চুমুখেয়ে তার গলায় নেমে আসলে তার যেসুড়িসুড়ির মত অনুভুতি হয় তাতে ও একই সাথেসুখ ও এক ধরনের অসস্তি লাভ করে। ওর মনচায় ছেলেটি ওর গলায় আরো সোহাগবুলিয়ে দিক আর ওর ঠোট চায় আবারসেখানে ছেলেটির ঠোটের স্বাদ।এভাবে tease করে ছেলেটি মেয়েটিকেউত্তেজনায় পাগলপ্রায় করে তুলতে পারে।৪. স্তনঃ প্রায় সব ছেলেরই মেয়েদেরদেহের সবচাইতে প্রিয় স্থান তার দুটি স্তন।মেয়েদের দেহের সবচাইতে যৌনকাতরঅঙ্গগুলির মাঝে যে এটি যে এক বিশেষভুমিকা পালন করে থাকে তা বলাই বাহুল্য।ছেলেদের ওদের প্রতি আকৃষ্ট করায় এরজুড়ি নেই। মেয়েভেদে স্তনের আকারযে ছোট বড় হয় সে হিসেবে তাদেরস্পর্শকাতরতারও কিছুটা রকমফের হয়।মেয়েদের স্তনের বেশিরভাগটাই চর্বিদিয়ে তৈরী। দেহের চর্বিবহুলঅংশগুলোতে এমনিতেই স্পর্শকাতরতা কমহয়। সে কারনেই যে মেয়েদের স্তনবেশি বড় থাকে স্বভাবতই তাদের স্তনেরসংবেদনশীলতা তুলনামূলক ছোট স্তনেরমেয়েদের থেকে সামান্য হলেও কমথাকে। এজন্যই বেশিরভাগ বড় স্তনেরমেয়েরা বেশজোরে জোরে ছেলেদের হাতেচাপখেতে পছন্দ করে; তাদের উত্তেজিতকরে তুলতে ছেলেদের একটু রুক্ষভাবে তৎপর হতে হয়। অবশ্যছেলেদেরও এক্ষেত্রে কোন আপত্তিআছে বলে মনে হয়না। তাদের স্তনেজোরে জোরে হাতদিয়ে টিপা ছাড়াও ওগুলো চুষার সময়হাল্কা হাল্কা কামড় দিলে তারা দ্রুতউত্তেজিত হয় তবে কামড়টা হতে হবেবোটার আশেপাশে কিন্ত সরাসরি বোটায়নয়। অন্যদিকে মাঝারি ও ছোট স্তনেরমেয়েদের স্তনের সংবেদনশীলতাতুলনামূলক বেশি হয়ে থাকে। তাই তাদেরস্তন টিপার সময় শুরুতে একটু ধীরেধীরেই করতে হবে। আর কামড় দেয়ারব্যাপারেও সাবধান থাকতে হবে কারন বেশিসংবেদনশীলতার জন্য তারা এক্ষেত্রেবেশ ব্যথাও পেতে পারে। তবে ছোটবড় যে স্তনই হোক না কেন,সেগুলোটিপা বা চুষার সময় ছেলেদের সবসময় লক্ষ্যরাখতে হবে যেন দুটি স্তনেই যেনতাদের হাতের ছোয়া থাকে। একটি চুষারসময় অন্যটি হাত দিয়ে টিপতে থাকতে হবে।আর মেয়েদের স্তনে আনন্দ দেয়ারআরো একটি পদ্ধতি হলো ছোট হলেপুরোটাইভআর বড় হলে যতটুকু সম্ভবস্তনটি মুখের ভিতরে ভরে নিতে হবে।তারপর জিহবা দিয়ে বোটার উপরে বুলাতেথাকতে হবে। এতে মেয়েরা দারুন মজাপায়। আর মেয়েদের স্তনের মধ্যেওসবচেয়ে স্পর্শকাতর হল তাদের বোটা।তবে বোটায় আদর করার ব্যাপারেছেলেদের একটু সাবধান হতে হবে।এ প্রসঙ্গে আগের পোস্টে বলেছি।বোটায়আদর করার জন্য প্রথমে মেয়েটিরস্তনের অন্যান্য অংশ টিপে তাকেউত্তেজিত করে নিতে হবে। তারপরএভাবে শুরু করা যেতে পারে; ওর স্তনেরবোটার উপর হাতের তালু রেখে পিঠাবানানোর জন্য বেলার মত করে হাতবুলাতে থাকতে হবে। এর আগে ওরস্তনে একটু চুষে নিলে আপনার মুখের লালাসেখানে লেগে থাকলে এভাবে তালুদিয়ে বোটাটি ম্যাসাজ করা অত্যন্তউপভোগ্য হয়ে উঠবে। তারপর মুখনামিয়ে দুটি ঠোট দিয়ে শুধু ওর বোটাটিচেপে ধরেও চুষা যায়। ও উত্তেজিত হয়েউঠলে মুখের আরো ভিতরে নিয়েবোটায়হাল্কা করে দাঁত বুলিয়ে দিলে ওরউত্তেজনা চরমে পৌছাবে।৫. দুই স্তনের মাঝের ফাকা স্থান(Cleavage): মেয়েদের দুই স্তনেরমাঝের এই যৌনত্তেজক ভাজটি তাদের প্রতিছেলেদের আকৃষ্ট করতে যথেস্ট ভুমিকাপালন করে, কিন্ত বেশিরভাগ ছেলেই এরদ্বারা প্রলুব্ধ হয়ে অবশেষে যখন ওদেরনগ্ন স্তনযুগলের দেখা পায় তখন যেএদের মাঝে ওদের যে একটা বেশস্পর্শকাতর স্থান রয়েছে তা বেমালুমভুলে যায়। মেয়েরা তাদের স্তনেছেলেদের