Home »
যৌন বিষয়ক টিপস
» সম্ভোগের আগে স্বামীর কিছু গুরুত্বপূর্ণ কর্তৃব্য
সম্ভোগের আগে স্বামীর কিছু গুরুত্বপূর্ণ কর্তৃব্য
সম্ভোগ হল আসলে একটি জটিলকলা। উপযুক্ত প্রশিক্ষণ এবংঅভ্যাসের ফলে নারী-পুরুষ এইকলায় দক্ষ হয়ে ওঠে। সম্ভোগক্রিয়া সাধারণভাবে এক রকমেরহয়। কিন্তু পরিস্থিতি অনুসারেলোকজন তাদের রুচি অনুযায়ীনানারকম পরিবর্তন করে নেয়।প্রত্যেক নারী-পুরুষের সম্ভোগেরএক বিশেষ ক্ষমতা পেতে হয়। এটিনিজের পরিস্থিতিকেভালোভাবে বিচার করার পরনিজের অনুভবের দ্বারা প্রাপ্তহয়। সম্ভোগের ফলে দুটি অপরিচিতমন ও দেহ অত্যন্ত কাছে চলেআসে। এই ক্রিয়ার ফলেইবিবাহিত জীবনে প্রেমের সঞ্চারঘটে। তাই জিবনের এই গুরুত্বপূর্ণঅধ্যায়ে প্রবেশ করার আগেপ্রত্যেক নর-নারীকে সম্ভোগেরকারুকাজ সম্বন্ধে ভালোভাবেজ্ঞান অর্জন করতে হয়। কেননাপ্রথম সম্ভোগের সাফল্যের ওপরেইদাম্পত্য জীবনের সুখ ও আনন্দনির্ভর করে। সামান্য ভুল বাঅজ্ঞানতার ফলে সমস্ত জীবনতিক্ততায় ভরে উঠতে পারেসম্ভোগের আগেস্বামীর কিছু গুরুত্বপূর্ণকর্তৃব্যসম্ভোগের আগে স্বামীর কর্তৃব্য১। সহবাসের আগে পতির কর্তব্যহলো, পত্নীকে প্রিয়তমা জ্ঞানেবা সত্যিকারের ধর্মপত্নী জ্ঞানেনিজের তৃপ্তির সঙ্গে সঙ্গে তারওদৈহিক ও মানসিক তৃপ্তি বিধানকরা। নিজের কামনা পরিতৃপ্তকরাই সম্ভোগের একমাত্র লক্ষ্যহওয়া উচিত নয়।২। যৌন মিলনে কোন প্রকার বলপ্রয়োগ করা আদৌ বাঞ্ছনীয় নয়।একথা মনে রাখতে হবে।৩। চুম্বন, আলিঙ্গন, নিপীড়নইত্যাদি নানাভাবে স্ত্রীর মনেপূর্ণ কামাব জাগিয়ে তারপর তারসঙ্গে সহবাসে রত হওয়া প্রতিটিপুরুষের কর্তব্য।৪। নারী ধীরে ধীরে আত্নসমর্পণনা করা পর্যন্ত তার সঙ্গে কখনওসহবাসে লিপ্ত হওয়া উচিত নয়।৫। নারী কখনও নিজের যৌনউত্তেজনাকে মুখে প্রকাশ করেনা। তবে সেটা অনেকটা লক্ষণদেখে বুঝে নিতে হয়।৬। নারীর কর্তৃব্য সর্বদা পতিরপ্রতি শ্রদ্ধা ও ভালবাসার ভাবফুটিয়ে তোলা।৭। পতিকে ঘৃণা করা, তাকে নানাকু-কথা ইত্যাদি বলা কখনই উচিতনয়। সহবাসের অনিচ্ছা থাকলে তাতাকে বুঝিয়ে বলা উচিত। ঘৃণা বাবিরক্তিসূচক তিরস্কার করা কখনওউচিত নয়। এতে পতির মনে দুঃখ ওবিরক্তি জাগতে পারে।৮। সম্ভোগের আগে নারীর কর্তৃব্যস্বামীর চুম্বন, দংশন ওআলিঙ্গনের প্রতিউত্তর দেওয়া।৯। সম্ভোগের সময় নারীর পূর্ণকামভাব জাগলে পতিকে কৌশলেতা বুঝিয়ে দেওয়া উচিত।১০। নারীর উত্তেজনা ধীরে ধীরেআসে-আবার তা ধীরে ধীরে তৃপ্তহয়। পুরুষের উত্তেজনা আসেঅকস্মাৎ আবার তা অকস্মাৎ শেষহয়। তাই নারীর পূর্ণ কামভাব নাজাগিয়ে সঙ্গমে মিলিত হলেনারী পূর্ণ তৃপ্তি পেতে পারে না।এরকম করা রিধিবিরুদ্ধৃ। এতে নারীপূর্ণ তৃপ্তি পায় না- এর জন্যে সেপর-পুরুষ পর্যন্ত গমন করতে পারে।দাম্পত্য জীবনে অনেক বিপর্যয় এরজন্যে আসতে পারে।সম্ভোগে স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তিদেওয়ার উপায়১। গালে ঠোঁটে ঘন ঘন চুম্বন করা।২। স্ত্রীর ঊরুদেশ জোরে জোরেমৈথুনের আগে ঘর্ষণ করা।৩। সম্ভোগের আগে যোনিদেশ,ভগাঙ্কুর কামাদ্রি আলতো ভাবেঘর্ষণ করা।৪। ভগাঙ্কুর মর্দন।৫। মৈথুনকালে স্তন মর্দ্দন।মেয়েদের দুধ মর্দন এবং চোষারসঠিক কৌশল না জানলে জেনেনিন৬। সহাবাসের আগে যদিপুরুষাঙ্গের আগায় খুব সামান্যপরিমাণ কর্পূর লাগানো হয় তবেস্ত্রী দ্রুত তৃপ্তি লাভ ক’রেথাকে। তবে কর্পূর যেন বেশি নাহয়, তাতে স্ত্রী যোনি ও পুরুষাঙ্গজ্বলন অনুভূত হ’তে পারে।সহবাসের কাল১। মেয়েদের একটু ঘুমোবার পররাত্রির দ্বিতীয় প্রহর শ্রেষ্ঠমৈথুন সময়।২। দিনের বেলা সহবাস নিষিদ্ধ।৩। ভোরবেলা সহবাস শরীরেরপক্ষে ক্ষতিকর হ’তে পারে।৪। গুরু ভোজনের পর সঙ্গে সঙ্গেসহবাস নিষিদ্ধ।৫। ক্রুদ্ধ বা চিন্তিত মেজাজেস্ত্রী সহবাস উচিত নয়। প্রফুল্লমনে সহবাস উচিত।কোন ঋতু মৈথুনের পক্ষে কতটাউপযোগী তার বিচার করা হচ্ছে।ক। বসন্তকাল-৯০%।খ। শরৎকাল-৭০%।গ। বর্ষাকাল-৫০%।ঘ। হেমন্তকাল-৪০%।ঙ। গ্রীষ্মকাল-৩০%।চ। শীতকাল-২০%।সম্ভোগকালে প্রহরণ বা মৃদু প্রহারমৈথুনকালে মৃদু প্রহার-শৃঙ্গারওকামের একটি অঙ্গ হিসাবেস্বীকৃত হয়েছে।কথাটা শুনতে অনেকটা আশ্চার্য্যবোধ হয়, কিন্তু কামসূত্রে তারব্যাখ্যা প্রদত্ত হয়েছে।নারী কিছুটা উৎপীড়িত হ’তে চায়যৌন মিলনে-তাই মনোবিজ্ঞানস্বীকার করে যে, পুরুষ কিছুটাউৎপীড়ন করতে পারে নারীকে।কিন্তু প্রহরণ ঠিক শৃঙ্গার নয়-কারণমিলনের আগে এর প্রয়োজন নেই।পূর্ণ মিলনের সময় আনন্দ বৃদ্ধিরজন্যে পুরুষ ধীরে ধীরে নারী-দেহের কোমল অংশে মৃদু প্রহারকরতে পারে।পুরুষ অথ্যাচারী-মনোবিজ্ঞানেরমতে যে প্রহার করা হয় তাআনন্দের। তাই বলে এতে দু’জনেইযে আনন্দ পাবে এমন নয়। এটাদু’জনের মানসিক অবস্থার উপরনির্ভর করে।প্রহরণের মধ্যে আবার প্রকারভেদআছে-১। মুষ্টি প্রহার-হাত মুষ্টি বদ্ধ করেদেহের বিভিন্ন অংশে মৃদু প্রহরণ।২। চপেটাঘাত (হাত খুলে রেখেধীরে ধীরে।)৩। দু’টি অঙ্গুলির সাহায্যেপ্রহরণ।৪। প্রহরণ ও সংবহন মিশ্রিত করেপ্রহরণ।মর্দন বা সংবাহনযদিও মর্দন শৃঙ্গার কালে মাঝেমাঝে হয়- তবে এই মর্দন প্রকৃতশৃঙ্গার নয়। মর্দন বেশি হয়রতিকালে বা রতির পূর্বে।নারীদেরহর কোমল অংশে যেমনস্তন, নিতম্ব, ঊরুদ্বয় প্রভৃতির মর্দনহ’য়ে থাকে। রতিক্রিয়াকালেস্তন ও নিতম্ব মর্দন করেও পুরুষ ওনারী উভয়ে আনন্দ পায় বলেবাৎস্যায়ন বলেছেন।সম্ভোগের আগেউত্তেজিত নারীতবে যারা পছন্দ করেন তাঁরাই এটাকরবেন। যদি একজন বা দু’জনেইপছন্দ না করেন তবে এর প্রয়োজননেই। ঔপরিষ্ঠক বামুখমেহন মুখমেহন স্বাভাবিকমিলন হিসাবে বাৎস্যায়নস্বীকার করেন নি। স্বামী-স্ত্রীরমধ্যে এটি সর্বদা চলতে পারে না।তবু শাস্ত্রে এটি উল্লিখিতহয়েছে। শাস্ত্রে উল্লিখিত হবারঅর্থ অবশ্য এই নয় যে, এটি খুব ভালআসন বা এটি সম্মান পেয়েছে।শাস্ত্রে কেবল এটাকে একটিঅস্বাভাবিক মিলন বলেই এর নামউল্লিখিত হয়েছে।ভারতের কোন কোন জাতির মধ্যেঔপরিষ্ঠক স্বীকৃত ও বেশ প্রচলিত-কিন্তু তাই বলেই তাকে উচ্চ স্থানদেওয়া হয় না।মুখমেহন সব পণ্ডিতের মতেই ঘৃন্য-তাই এ বিষয়ে বেশি আলোচনাকরা হলো না।বাৎস্যায়ন বলেন নারী শুধু তিনটিশ্রেণীরই নয়-তাছাড়াও আছে আরএক শ্রেণী-তার নাম হলো নপুংষকশ্রেণী।এই নপুংষক শ্রেণীর যোনি ঠিকমতগঠিত নয়-তাই এদের সঙ্গে যৌনক্রিয়া সম্ভব নয়। এদের দ্বারাকেবল মুখমেহন করানো চলতেপারে।এই শ্রেণীর নপুংষক অনেক সময়অর্থের বিনিময়ে মুখমেহনে রাজীহয়।এই মুখমেহন আট প্রকার হ’য়ে থাক-১। নিমিত-এতে নপুংষক তারকরতলে পুরুষাঙ্গ ধরে আসে- আসে-তার ওষ্ঠাধারে ঘর্ষণ করে।২। পার্শ্ব-লিঙ্গ মুণ্ডের আবরণ খুলেআসে- আসে- মুখে প্রবেশ করানো।৩। বহিঃসংদংশন্তদাঁত ও ঠোঁটদিয়ে পুরুষাঙ্গের আবরণ উন্মোচন।৪। পুরুষাঙ্গ বারে বারে মুখেরভেতরে নেওয়া ও বের করা। বহুক্ষণএরূপ করা।৫। অন্তঃসংদংশন্তওষ্ঠাধর দিয়েচোষণ করা।৬। জিহ্বা দ্বারা চোষণ।৭। আম্রচোষণ-পুরুষাঙ্গ আম্রের মতচোষণ করা।৮। আকন্ঠীত-সম্সত পরুষাঙ্গ গিলেফেলার মত।মুখের মধ্যে সুরতের সঙ্গে সঙ্গেআলিঙ্গনাদিও চলতে পারে।অনেক নীচজাতীয়া নারীদেরদ্বারা এ কাজ করানো যেতেপারে।কামশাস্ত্রে মুখে সুরত নিষিদ্ধ।তবে অনেকে এটি পছন্দ করেন।-বাকোন রাবাঙ্গনা রাজী হলে তারদ্বারা এটি করান। কিন্তু অন্তঃপুরচারিনীদের এটি করা উচিত নয়।সহবাসের পরের কথাসহবাসের পরে দু’জনেরই উচিতকমপক্ষে এক পোয়া গরম দুধ, একরতিকেশন ও দুই তোলা মিশ্রিসংযোগে সেবন করা। সম্ভোগেকিছু শক্তির হ্রাস হ’তে পারে।এতে করে কিঞ্চিৎ পূরণ হয়।অন্যথায় সহবাস করা উচিত নহে।এই কারণেই মনীষীরা মাসানে-একবার রতিক্রিয়া ব্যবস্থা করেদেন। যাতে উপরোক্ত সামগ্রীরযোগাড় করতে গরীব বা মধ্যবিত্তশ্রেণীর লোকের পক্ষেও কষ্টকর নাহয়। পুষ্টিকর খাদ্য না খেলে পুরুষঅচিরেই শক্তিহীন হ’য়ে পড়ে ওতার কর্মশক্তি লোপ পায়।অত্যধিক মৈথুনের জন্য হজমশক্তিলোপ পায়। ফলে অম্ল, অজীর্ণপ্রভৃতি নানা প্রকার রোগ দেখাদেয়। এই সমস্ত রোগের হাত থেকেনিশ্চিত ভাবে নিষকৃতির জন্যমৈথুনের পর দুগ্ধ পানঅত্যাবশ্যাক। অবস্থায় সম্ভব হলেনিম্নের টোটকাগুলি ব্যবহার করলেভয়ের কারণ থাকবে না।(১) বাদাম দুই তোলা ভালভাবেবেটে নিয়ে তা মিশ্রি সংযোগে