কোঁকড়া চুলের যত্নে আপনার করণীয়
১) আপনার চুলের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে এরকম একটি ভালো মানের শ্যাম্পু নির্বাচন করতে হবে। একেক জনের চুলের জন্য একেক রকম শ্যাম্পু ভালো কাজ করে তাই, আপনাকেই খুঁজে বের করতে হবে আপনার চুলের জন্য উপযুক্ত শ্যাম্পু কোনটি।
২) মনে রাখবেন কোঁকড়া চুল সপ্তাহের দুই দিনের বেশি শ্যাম্পু করা ঠিক নয়। সপ্তাহে দুইদিন শ্যাম্পু করার ফলে আপনার চুলে প্রাকৃতিকভাবেই তেলতেলে ভাব আসবে এবং চুল শুষ্ক হবেনা।
৩) কোঁকড়া চুল সাধারণত কিছুটা খসখসে ও জট পাকানো হয়। তাই চুলকে কোমল আর জটহীন রাখতে প্রতিবার চুল শ্যাম্পু দিয়ে ধোয়ার পর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। এতে করে চুল আপনার আয়ত্ত্বে থাকবে।
৪) কোঁকড়া চুলের যত্নে ঘন দাঁতের চিরুনি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। এতে আপনার চুল ছেঁড়ার বা ফেটে যাবার ব্যাপক সম্ভাবনা থাকে। তাই আপনি বড় দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করুন। যাতে করে আপনি সহজেই চুল আঁচড়াতে পারবেন।
৫) ভেজা চুল ভুলেও আঁচড়াবেন না। ভেজা চুল এমনিতেই দুর্বল থাকে আর কোঁকড়া চুল ভেজা অবস্থায় বেশী জট বেঁধে থাকে। তাই চুল শুকাতে সময় দিন এবং এরপর আস্তে আস্তে আঁচড়ে নিন।
৬) কোঁকড়া চুলের যত্নে বাজারে বিভিন্ন ধরনের সিরাম পাওয়া যয়। যেগুলো আপনার চুলে ময়শ্চারাইজিং এর সাথে সাথে চুলের একটি সুস্থ সুদর্শন কার্লি (curly) ভাব বজায় রাখতে সাহায্য করে।
নিয়মিত চুলের যত্ন নিলে আপনি পেতে পারেন, সুন্দর আর স্বাস্থ্যজ্জল চুল। যা আপনাকে সুন্দরভাবে নিজেকে উপস্থাপনে সহায়তা করবে।
১) আপনার চুলের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করে এরকম একটি ভালো মানের শ্যাম্পু নির্বাচন করতে হবে। একেক জনের চুলের জন্য একেক রকম শ্যাম্পু ভালো কাজ করে তাই, আপনাকেই খুঁজে বের করতে হবে আপনার চুলের জন্য উপযুক্ত শ্যাম্পু কোনটি।
২) মনে রাখবেন কোঁকড়া চুল সপ্তাহের দুই দিনের বেশি শ্যাম্পু করা ঠিক নয়। সপ্তাহে দুইদিন শ্যাম্পু করার ফলে আপনার চুলে প্রাকৃতিকভাবেই তেলতেলে ভাব আসবে এবং চুল শুষ্ক হবেনা।
৩) কোঁকড়া চুল সাধারণত কিছুটা খসখসে ও জট পাকানো হয়। তাই চুলকে কোমল আর জটহীন রাখতে প্রতিবার চুল শ্যাম্পু দিয়ে ধোয়ার পর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। এতে করে চুল আপনার আয়ত্ত্বে থাকবে।
৪) কোঁকড়া চুলের যত্নে ঘন দাঁতের চিরুনি ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। এতে আপনার চুল ছেঁড়ার বা ফেটে যাবার ব্যাপক সম্ভাবনা থাকে। তাই আপনি বড় দাঁতের চিরুনি ব্যবহার করুন। যাতে করে আপনি সহজেই চুল আঁচড়াতে পারবেন।
৫) ভেজা চুল ভুলেও আঁচড়াবেন না। ভেজা চুল এমনিতেই দুর্বল থাকে আর কোঁকড়া চুল ভেজা অবস্থায় বেশী জট বেঁধে থাকে। তাই চুল শুকাতে সময় দিন এবং এরপর আস্তে আস্তে আঁচড়ে নিন।
৬) কোঁকড়া চুলের যত্নে বাজারে বিভিন্ন ধরনের সিরাম পাওয়া যয়। যেগুলো আপনার চুলে ময়শ্চারাইজিং এর সাথে সাথে চুলের একটি সুস্থ সুদর্শন কার্লি (curly) ভাব বজায় রাখতে সাহায্য করে।
নিয়মিত চুলের যত্ন নিলে আপনি পেতে পারেন, সুন্দর আর স্বাস্থ্যজ্জল চুল। যা আপনাকে সুন্দরভাবে নিজেকে উপস্থাপনে সহায়তা করবে।