হ্যাঁ, আপনি যেমনটা শুনেছেন তা সত্যি। ইরানী নারীরা
তাদের স্বামীর কাছে তাদের সতীত্ব প্রমাণে
বাসররাতে এক ধরনের সাপোজিটর ব্যবহার করত এবং
এখনও করে। দেখা গেছে যে বিয়ের আগে বয়ফ্রেন্ডের
সাথে শারীরিক সম্পর্ক থাকার ফলে তাদের
ভার্জিনিটি নষ্ট হয়ে যেত। কিন্তু কোনো কারণে
বয়ফ্রন্ডের সাথে বিয়ে না হয়ে অন্য আনেকজনের সাথে
বিয়ে হলে নিজেকে সতী প্রমাণে তারা এটি ব্যবহার
করতেন। কেননা দেখা গেছে যে এমন অনেক বিবাহ-
বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে যেখানে স্ত্রীর সতীত্ব পূর্বে
নষ্ট হওয়ার ঘটনায় স্বামী অসন্তোষ ছিলেন। ফলে বিয়ের
পরেরদিনই স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে দেন। তাই নারীরা
তাদের বিবাহিত জীবন দীর্ঘায়িত করতে এই ব্যবস্থা
গ্রহণ করতেন।
সাপোজিটরটি মূলত এক ধরনের পিল যা জিলেটিন বা
সিরিশ বা আঠালো পদার্থ দিয়ে তৈরি। বিয়ের রাতে
স্বামীর সাথে সম্পর্ক করার আগে এটি নারীদের
যোনীপথে প্রবেশ করানো হত। শারীরিক সম্পর্ক
করাকালে দেহের তাপমাত্রা বেড়ে গেলে পিলটি গলে
রক্তবর্ণ হয়ে যোনীপথে বেরিয়ে আসত। এতে করে
স্বামীরা বিশ্বাস করতেন যে এটি হয়ত সতীচ্ছেদের
কারণে হয়েছে এবং এই ভেবে তারা অনেক খুশি হতেন।
Home »
যৌন বিষয়ক টিপস
» ইরানী নারীরা বাসর রাতে স্বামীদের কাছে তাদের ভার্জিনিটির প্রমাণে এক ধরনের
সাপোজিটর ব্যবহার করত, এটা কি সত্যি?