যৌনতার অনেক বিষয় খোলামেলা
আলোচনা করা হয়েছে , এটা
চিকিৎসা বিষয়ক জ্ঞান তাই কোনো
ভাবেই এই লেখাকে অশ্লিলতার
আওতায় আনা যাবেনা । এবং এই
লেখা কঠোর ভাবে বিবাহিতদের জন্য
, এ বিষয়ে সকল পাঠক পাঠিকার
সহানুভুতি কাম্য )
দম্পতির সন্তান না হলে যেমন বিড়ম্বনা
তেমনি কোন কোন ক্ষেত্রে ছেলে
অথবা মেয়ে সন্তান হলেও বিড়ম্বনা ।
পুরুষের কোষে X ও Y ক্রোমোজোম এব্ং
মেয়েদের কোষে X ও X ক্রোমোজোম
থাকে । পুরুষের X ও মেয়েদের X মিলে
হয় মেয়ে সন্তান (XX ) আর পুরুষের Y ও
মেয়েদের X মিলে হয় পুত্র (XY) সন্তান ,
স্ত্রীর ডিম্ব ( ওভাম ) বেরিয়ে আসার
সময় ও জরায়ুর ভিতর শুক্রকিট ( স্পার্ম )
প্রবেশের সময় এই দুটির মধ্যে ছেলে
কিংবা মেয়ে সন্তান জন্মের একটি
সুন্দর সম্পর্ক আছে । এর উপর ভিত্তি করেই
মার্কিন গবেষক ডাঃ ল্যানড্রুম বি
শ্যাটলস ও ডাঃ জন রক নিজের ইচ্ছায়
ছেলে বা মেয়ে সন্তান জন্মাবার
পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন । আপনি যদি
ছেলে অথবা মেয়ে সন্তান চান
তাহলে এই লেখাটি আর আপনার ইচ্ছা
যথেষ্ঠ । এই পদ্ধতিতে সফলতার হার ৯০ %
। আপনার স্বপ্ন এবার সত্যি হবে ।
চলুন শুরু করি –
টেকনিকঃ একজন পুরুষ যখন একজন মেয়ের
সাথে সেক্স করে , তখন পুরুষের চরম
অবস্থায় বির্যের সাথে লক্ষ লক্ষ
শুক্রকিট মেয়ের জরায়ুতে নির্গত হয় !
এখান থেকে যে কোনো একটি শুক্রকিট
মেয়ের ফ্যালোপিয়ান টিউবে
অবস্তিত ডিম্বের সাথে নিষিক্ত হয় !
মেয়েদের যেহেতু একই রকম (XX)
ক্রোমোজোম থাকে তাই সন্তান
মেয়ে বা ছেলে হওয়ায় তাদের
কোনো হাত নেই , এটা নির্ভর করে
পুরুষের উপর , কারন মেয়ের X এর সাথে
পুরুষের X মিললে মেয়ে বাচ্চা ও
মেয়ের X এর সাথে পুরুষের Y মিললে
ছেলে বাচ্চা হবে !
এখন আমাদের এমন টেকনিক অবলম্ভন
করতে হবে যাতে আমরা ছেলে সন্তান
চাইলে পুরুষের একটি Y গিয়ে মেয়ের X
এর সাথে মিলিত হয় আর মেয়ে সন্তান
চাইলে পুরুষের একটি X গিয়ে মেয়ের X
এর সাথে মিলিত হয় ।
বিজ্ঞানিরা গবেষনা করে দেখেছে
যে জরায়ুর পরিবেশ এসিডিক হলে
পুরুষের X শ্রুক্রকিট মেয়ের ডিম্বের
সাথে আগে মিলিত হয়ে মেয়ে
সন্তান আর জরায়ুর পরিবেশ ক্ষারীয়
হলে পুরুষের Y শ্রুক্রকিট মেয়ের ডিম্বের
সাথে আগে মিলিত হয়ে ছেলে
সন্তান হয় !!
সাথে আরো কিছু নিয়ম পালন করতে
হয় ! আসুন বিস্তারিত জানি ।
যদি মেয়ে বাচ্চা পেতে চানঃ
@ স্ত্রীর ডিম্বোস্ফোটনের আগে ৪
দিন ও পরে ৪ দিন মোট ৮ দিন বাদে
সারা মাস যৌন সঙ্গম চালাবেন । @
প্রতিবার সঙ্গমের আগে স্ত্রীর
যোনিতে এসিডিক সল্যুসনের ডুস দিন @
স্ত্রী যেনো কিছুতেই পুরুষের আগে
অর্গাজমে ( চরমপুলক ) না যায় । পুরুষ আগে
বীর্যপাত করবে ও অর্গাজম লাভ করবে ।
পুরুষের পর স্ত্রী আর্টিফিসিয়াল
পদ্ধতিতে অর্গাজমে যাবে @ স্বামী
বির্যপাতের সময় তার লিঙ্গ যোনির
ভিতরে প্রবেশ করাবে না শুধু যোনি
মুখের সম্মুখ্ভাগে বির্যপাত করবে ।
লিঙ্গের মাথা প্রবেশ করালেই হবে ।
@ স্বামী , সঙ্গমের দিনগুলোতে দিনে
হস্তমৈথুনের মাধ্যমে ২/৩বার বির্যপাত
করে শুক্রের সংখ্যা কমিয়ে আনবে ! @
কারো টেনশন থাকা চলবেনা @ স্ত্রী
গর্ভবতী হলে এই নিয়ম আর পালনের
প্রয়োজন নাই !
যদি ছেলে বাচ্চা পেতে চানঃ
* ডিম্বোস্ফোটনের দিন বা ডিম
পরিপক্ক হওয়ার খুব নিকট সময় টানা ৩
দিন ধরে সঙ্গম করবেন , ৩ দিন ছাড়া আর
সঙ্গম করা যাবেনা । কনডম পরেও না ।
* প্রতিবার সঙ্গমের পুর্বে স্ত্রীর
যোনির ভিতরে ক্ষারীয় স্যলুসন ডুস
দিতে হবে ।
* স্বামী যেনো কিছুতেই স্ত্রীর আগে
অর্গাজমে না যায় , স্বামীর
বীর্যপাতের আগেই স্ত্রীর অর্গাজম
হয়ে যেতে হবে ।
* স্ত্রীর চরমানন্দের/অর্গাজমের পরপরই
স্বামীর লিঙ্গ যোনিপথের যত গভীরে
সম্ভব প্রবেশ করিয়ে বীর্যপাত করতে
হবে ।
* ঐ ৩ দিন সঙ্গম ছাড়া স্বামীর কোনো
ভাবেই সঙ্গম বা হস্তমৈথুনের মাধ্যমে
বির্যপাত ঘটানো যাবেনা ।
* প্রতিবার সঙ্গমের আগে স্বামীর , খুব
কড়া ২/৩ কাপ ক্যাফেইন ড্রিংকস ( চা ,
কফি ইত্যাদি ) পান করতে হবে
* স্বামীকে সঙ্গমের ১০/১২ দিন আগে
থেকেই দৌড়-ঝাপ, ফুটবল , টেনিস ,
অনেকদুর সাইকেল চালানো ইত্যাদি
শারীরিক পরিশ্রমের কাজ করা
যাবেনা ও ঢিলেঢালা সুতির
পোষাক পরতে হবে ।
* কারো টেনশন থাকা চলবেনা
* স্ত্রী গর্ভবতী হবার পর আর এই নিয়ম
মানার প্রয়োজন নাই ।
বিঃদ্রঃ এই পোস্টে/লেখায়/নোটে
বর্নিত পদ্ধতি লেখকের নয় । মার্কিন
গবেষক ডাঃ ল্যানড্রুম বি শ্যাটলস ও
ডাঃ জন রক দ্বয়ের গবেষনার ফল , এর
সফলতার ও ব্যার্থতার দ্বায়ভার
তাদের ! এই পদ্ধতির আংশিক বা সম্পুর্ন
দ্বায় – দ্বায়িত্ব লেখক বহন করবে না ।
তাই যারা এই পদ্ধতি ফলো করবেন
তারা নিজ দায়িত্বে করুন ! তবে
বর্নিত পদ্ধতির কোনো বিষয় বুজতে
সমস্যা হলে লেখকের সাথে সবাসরি
বা ফেসবুকে মেসেজের মাধ্যমে
যোগাযোগ করা যাবে ।
