Home »
Islamic Story amp; Hadis
» ২৭ রমজানের রাত্রিতে পবিত্র লাইলাতুল কদর, এক নজরে দেখেনিন লাইলাতুল কদরের
রাতরের সকল ফযিলতওদু’আ, যে রাত এক হাজার মাসের চেয়ে উত্তম,
২৭ রমজানের রাত্রিতে পবিত্র লাইলাতুল কদর, এক নজরে দেখেনিন লাইলাতুল কদরের রাতরের সকল ফযিলতওদু’আ, যে রাত এক হাজার মাসের চেয়ে উত্তম,
২৭ রমজানের রাত্রিতেপবিত্র লাইলাতুল কদর,এক নজরে দেখেনিন লাইলাতুল কদরেররাতরের সকল ফযিলত ও দু’আ••এ রাতের মর্যাদা ওআল্লাহর পক্ষ থেকে কি কিনাযিল হয়েছে দেখেনিন।••(১) এ রাত আল্লাহরনিকট খুব মর্যাদাপূর্ণ।••(২) এ রাত এক হাজারমাসের চেয়ে উত্তম,যা প্রায় তিরাশি বছর চারমাসের সমপরিমাণ।••(৩) এ রাতে অগণিত ফেরেশতাদেরঅবতরণ হয়, যাদেরসংখ্যা কঙ্করের চেয়ে বেশী।••(৪) এ রাতে ৩০ পারা কুরআনুলকারিম নাযিল করা হয়েছে।এই জন্য,এ রাতে কুরআন তেলাওতেরফযিলত অনেক বেশি।••(৫) এ রাতে অধিক পরিমাণআযাব থেকে নিরাপত্তানাযিল হয়, কারণ এতেবান্দাগণঅধিক পরিমাণ ইবাদত করে,যার ফলে আল্লাহ তাদেরকে রহমত,মাগফেরাত ও জাহান্নাম থেকেমুক্তির সনদ দান করেন।••(৬) এ রাত অনেক বরকতময়,কারণ এ রাতের ফযিলত অনেক।••এই রাত্রের নামাজ••(৭) এ রাতে নিম্নে ১২ রাকাতনফল নামাজ পড়ে, মহানআল্লাহর কাছে দু’আ করলে,আল্লাহ দু’আ কবুল করেন,এবং বান্দাকে মাফ করেদেন।••(৮) এ রাতে যে বিশ্বাস,আল্লাহর ওয়াদার ওপর আস্থাও সওয়াবের আশায়কিয়াম করবে, তার পূর্বের পাপমোচনকরা হবে।••(৯) এ রাতে পূর্ণ বছরেরতাকদির লেখা হয়।••(১০) এ রাতে যে কিয়াম করল ও জাগ্রতথাকল, সে অবশ্যই আল্লাহর রহমতও মাগফেরাতের উপযুক্ত হল।••(১১) এ উম্মতের ওপর আল্লাহরঅনুগ্রহ যে, তিনি তাদেরকে প্রতিবছর এ রাত দান করেন।••(১২) লাইলাতুল কদর অন্যসকল রাত থেকে উত্তম,জুমার রাত লাইলাতুল কদরথেকে উত্তম এ কথা শুদ্ধ নয়।হ্যাঁ যদি জুমার রাতে লাইলাতুলকদর হয়, তাহলে তারফযিলত বৃদ্ধি হয় সন্দেহ নেই।মুসলিমদের উচিত লাইলাতুলকদর তালাশ করা।এজন্য শেষ দশকে কিয়াম,সালাত, দো‘আ ও যিকরেঅধিক মশগুল থাকা।মাহরুম ও বঞ্চিত ব্যতীত কেউফযিলতপূর্ণ এ রাত থেকেগাফেল থাকে না।••(১৩)লাইলাতুল কদরের বরকতেরঅর্থ তাতে সম্পাদিতআমলের বরকত,কারণ এ রাতে যে যত্নসহআমলকরবে,তার আমল হাজার মাসেরআমলের চেয়ে উত্তম।এটা আল্লাহর মহান অনুগ্রহ।••বিষেশ ১ টিকথা••(১৪) আরও একটি কথা এই রাত্রেআল্লাহর কাচেক্ষমা চাইলে,আল্লাহ ক্ষমা করবেন ঠিক,যদি ক্ষমা চাওয়ার মত চাইতে পারেন,কিন্তু যদি আপনার মা ও বাবা,আপনার প্রতি নারাজ থাকেন,যদি তাদের সাথে কোনোদিনকোন বেয়াদবি করতেন,আর তাদের কাচে মাফ না চাঁন,তাহলে সারা জীবন মসজিদেবসে কাদলেও আল্লাহ আপনাকেমাফ করবেন না ।••আমার অনুরুধতাই সবার কাছে আমার অনুরুধ,আপনি আগে আপনার মা-বাবারমন খোশি করেন,তারপর আল্লাহর কাছেমাফের জন্য দু’আ করুন।••অবশ্যই কথাটি মানবেন••আর কেওউ এই রাতেঅযতা সময়নষ্ট করবেন্না।নামাজ এবং কুরআনতিলাওতেরমাধ্যমে রাত্রি টি পার করবেন।অবশ্যই এই কষ্টেরবিনিময় আল্লাহএকদিন দান করবেন••আশুন আমরা সবাই মিলেমহান আল্লাহর নিকট দু‘আ করি,তিনি যেন আমাদেরকেএ রাতরের সকল ফযিলতঅর্জনের তাওফিকদান করেন।এবং আমাদের জিবনেরসমুস্ত গোনাহ গোলুমাফ করেদেন••সবাই বলুন আমিন।