Home »
যৌন বিষয়ক টিপস
» অধিক সময় ধরে যৌন মিলন করার অভিনব পদ্ধতি !
অধিক সময় ধরে যৌন মিলন করার অভিনব পদ্ধতি !
স্বামী স্ত্রী পবিত্র মিলনেরমাধ্যমে সুখ লাভ করে।ইসলামে স্বামীস্ত্রীর মিলনকে বেহেশতেরসুখের সাথে তুলনা করা হয়েছে।বৈজ্ঞানিকভাবে ও প্রামণিত যে অধিকসময় যাবৎ যৌন মিলন অত্যন্ত সুখের।তবে এই আনন্দ তখনই মাটি হয়ে যায়যখন দ্রুত বীর্যপাতন হয়ে যায়।আমাদের আজকের পোষ্টটি তাদেরজন্য যারা অধিক সময় ধরে মিলন করতেপারেন না। অধিক সময় ধরে যৌন মিলনকরার জন্য আপনার ডক্টর তিনটি পদ্ধতিরসাথে পরিচয় করিয়ে দিবে।মিলনে পুরুষের অধিক সময় নেওয়াপুরুষত্বের মুল যোগ্যতা হিসাবে গন্যহয়। যেকোন পুরুষ বয়সের সাথেসাথে সহবাসের নানাবিধ উপায় শিখেথাকে। এখানে বলে রাখতে চাই – ২৫বছরের কম বয়সী পুরুষ সাধারনত অধিকসময় নিয়ে সহবাস করতে পারেনা।তবে তারা খুব অল্প সময় ব্যবধানেপুনরায় উত্তেজিত/উত্তপ্ত হতে পারে।২৫ এর পর বয়স যত বাড়বে সহবাসেপুরুষ তত অধিক সময় নেয়। কিন্তু বয়সবৃদ্ধির সাথে সাথে পুনরায় জাগ্রত(ইরিকশান) হওয়ার ব্যবধানও বাড়তেথাকে।তাছাড়া এক নারী কিংবা একপুরুষেরসাথে বার বার সহবাস করলে যৌন মিলনেঅধিক সময় দেয়া যায় এবং সহবাসে বেশিতৃপ্তি পাওয়া যায়। কারন স্বরূপ: নিয়মিতসহবাসেএকে অপরের শরীর এবং ভাললাগা/মন্দ লাগা, পছন্দসই আসনভঙ্গি, সুখদেয়া নেয়ার পদ্ধতি ইত্যাদি সম্পর্কেভালভাবে অবহিত থাকে।[উল্লেখ্যঃ যারা বলেন “এক তরকারীদিয়ে প্রতিদিন খেতে ভাল লাগেনা – তাইপর নারী ভোগের লালসা” –তাদেরকে অনুরোধ করছিঃ দয়াকরেমিথ্যাচার করবেন না। এমন যুক্তিভিত্তিহীন। পরকীয়া আমাদের সমাজব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে। মাত্র কয়েকমিনিটের কাম যাতনা নিবারনের জন্যআজীবনের সম্পর্কে অবিশ্বাসেরকালো দাগ লাগাবেন কেন? অবিবাহিত ভাইও বোনেরা, আপানাদের কি অতটা বড়বুকের পাটা আছে – যদি বিয়ের পরেআপনি জানেন যে আপনার স্ত্রী‘সতী’ নয় তখন তার সাথে বাকি জীবনকাটাবেন? তাহলে কেন শুধু শুধু বিবাহ-পুর্ব সহবাসে জন্য এত ব্যকুলতা? যেধরনের নারীকে আপনি গ্রহন করতেপারবেন না – অথচ সেই আপনি অন্যপুরুষের ভবিষ্যৎ বধূর সতীত্বলুটবেন? দুঃখিত যদি কারো ব্যক্তি সত্বায়আঘাত করে থাকি।] মূল আলোচনায় আসাযাক। বলছিলাম সহবাসে অধিক সময়দেয়ার পদ্ধতি সমুহ নিয়ে আজকেরআলোচনা।পদ্ধতিতে আসা যাক।পদ্ধতি ১: চেপে/টিপে (স্কুইজ) ধরা:অধিক সময় ধরে যৌন মিলন করার এইপদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবংজনসন নামের দুই ব্যাক্তি। চেপে ধরাপদ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করাযায় কিভাবে করতে হয়? যখন কোনপুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায়স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তারসঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকেঅন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গেরনিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্যচেপে ধরবেন। (লিঙ্গের পাশথেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মতআটকে ধরতে হবে।)। চাপ ছেড়েদেবার পর ৩০ থেকে ৪৫সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন।এই সময় লিঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকারযৌন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন।এপদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষকিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তাহারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুরপুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবারআগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে।স্কুইজপদ্ধতি এক মিলনে আপনি যতবার খুশিততবার করতে পারেন। মনে রাখবেনসব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বাপ্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাইপ্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করাবোকামীর প্রমাণ ছাড়া আর কিছু নয়।পদ্ধতি ২: সংকোচন (টেনসিং):অধিক সময় ধরে যৌন মিলন করার এ পদ্ধতিসম্পর্কে বলার আগে আমি আপনাদেরকিছু বেসিক ধারনা দেই। আমরা প্রস্রাবকরার সময় প্রসাব পুরোপুরি নিঃস্বরনেরজন্য অন্ডকোষের নিচ থেকেপায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চলে যে একপ্রকার খিচুনী দিয়ে পুনরায় তলপেটদিয়ে চাপ দেই এখানে বর্নিতসংকোচন বা টেনসিং পদ্ধতিটি অনেকটাসে রকম। তবে পার্থক্য হল এখনেআমরা খিচুনী প্রয়োগ করবো – চাপনয়।এবার মুল বর্ননা – মিলনকালে যখনঅনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনেরপথে, তখন আপনার সকল যৌন কর্যক্রমবন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলাথেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েকসেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতেখিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায়কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনীদিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখনদেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায়আপনার যৌন কর্ম শুরু করুন।সংকোচনপদ্ধতি আপনার যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িতকরবে। আবারো বলি, সব পদ্ধতিরকার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপরনির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফলপাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।পদ্ধতি ৩: বিরাম (টিজিং / পজ এন্ড প্লে):এ পদ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃৎ। সাধারনত সব যুগলএ পদ্ধতির সহায়তা নিয়ে থাকেন। এপদ্ধতিতে মিলনকালে বীর্যস্থলনের অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকেবাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরেথাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এইসময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করেরাখতে পারেন। অর্থ্যৎ সুখ অনুভুতিথেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন।যখনঅনুভব করবেন বীর্যের চাপ কমেগেছে তখন পুনরায় শুরু করতেপারেন।বিরাম পদ্ধতির সফলতা সম্পুর্ননির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর।প্রথমদিকে এ পদ্ধতির সফলতা না পাওয়াগেলেও যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এইপদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেনসব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বাপ্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাইপ্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করবেননা।অন্য খবরঃ যুবতীর যে একটা কথায়বিড়াল থেকে বাঘ হয় পুরুষ!পরিশিষ্ট: উপরের সবকয়টি পদ্ধতি আপনারসঙ্গীর তৃপ্তির উদ্দেশ্যে।অনেকের ধারনা নারী এ ট্রিকস্গুলো অনুমান বা জানতে পারলেপুরুষত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। ধারনাটিসম্পুর্ন ভুল। আপনি আপনার স্ত্রীকেপদ্ধতিগুলো বুঝিয়ে বলুন। দেখবেনসেই আপনাকে সাহায্য করছে। কারনসে জানে আপনি বেশি সময় নেয়ামানে সে লাভবান হওয়া। স্ত্রীরও উচিতস্বামীর প্রতি যত্নশীল হওয়া।