মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান
মোস্তাফা কায়সার
"ভালবাসার গল্প"আমার জীবনে একদম শূন্য বললেই চলে।তাই বলে,আমার মনে ভালবাসা নেই,
কথাটিও কেমন জানি অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়।তবে বুদ্ধি বয়স থেকে,গুটি কয়েক বছর,পরিবার ও নিজেকে নিয়ে,ভাবনার মধ্যে ব্যস্ত ছিলাম।
স্কুল জীবণের সব কয়টি পরীক্ষা চুকিয়ে এসেছে।ছোট থেকে ভাবতাম,কখন যে,এই সময়টি পাব,এখন প্রত্যাশিত সময়টিতে চলমান।যতটুকু জানা শুনা,কলেজ জীবণ,স্বাধীন জীবণ।তবে স্বাধীন হয়েও, বিবেকের কাছে পরাধীন হয়ে গেলাম।
জীবণ কথাটির সাথে"কঠীন" শব্দতি উপলব্দি করছি।
বড় জনরা উপদেশ দিতেন,নবম-দশম শ্রেণিতা,একজন ছাত্রের গতিপথ নির্ধারক।
এই সময়টির উপর ভিত্তি করে,ভবিষ্যৎ ফলাফল নির্নত।উক্তিটি সঠিক হলেও, বর্তমান সময়ে ততটা যোক্তিক না।কারণ,অবিভাবকরা সচেতন হওয়ায়,অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা এই সময়টি উপরে আসতে পারে।কিন্তু, স্বাধীন জীবনে পদাচরণ করার পর,তাদের স্থায়িত্বটা নরবরে হয়ে যায়।তখন পরিবার,দায়িত্ব-
কর্তব্য বিষয়গুলো,জীবণের অংশবিষেশ মনে হতে শুরু করে।
মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের ক্ষেত্রে,কলেজ জীবণ হচ্ছে,কর্ম জীবনের অন্তীম মূহুর্ত।মধ্যবিত্ত পরিবারের অবিভাবকরা,সন্তা
নদের কলেজ পর্যন্ত নিয়ে যেত কষ্ঠসাধ্য হয়ে যায়।সেখানে বিশ্ববিদ্যালয়টা কল্পনাধীন রয়ে যায়।অবশেষে,অধিকাংশ মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানরা, গন্তব্যহীন হয়ে ঝরে পড়ে।সাথে স্বপ্নকে ভুলে গিয়ে,বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে,কর্মজীবণে প্রবেশ করতে হয়।গল্পের পরবর্তী অংশটা পাওয়ার জন্য লাইক দিয়ে সাথে থাকুন।