সহবাসের স্বাভাবিক পন্থা হলো এই যে, স্বামী উপরে থাকবে আর স্ত্রী নিচে
থাকবে। প্রত্যেক প্রাণীর ক্ষেত্রেও এই স্বাভাবিক পন্থা পরিলক্ষতি হয়।
সর্বপরি এ দিকেই অত্যন্ত সুক্ষভাবে ইঙ্গিত করা হয়েছে।
যখন স্বামী স্ত্রীকে ঢেকে ফেললো তখন স্ত্রীর ক্ষীণ গর্ভ সঞ্চার হয়ে গেলো।
আর স্বামী যখন স্ত্রীর উপরে থাকবে তখন স্বামীর শরীর দ্বারা স্ত্রীর শরীর ঢাকা পড়বে। এতে স্ত্রীরও কষ্ট সহ্য করতে হয়না এবং গর্ভধারণের জন্যেও তা উপকারী ও সহায়ক।
স্বামী যদি সহবাসের সময় তার বউকে তৃপ্তি দিতে ব্যর্থ হয় এতে স্বামীর কোন গুনাহ হবে না। কারন এটা তার শারীরিক সমস্যা।
স্ত্রী কর্তৃক স্বামীর উপরে উঠে সহবাস করতে শরীয়তে নিষেধ নেই৷ তবে এতে পরবর্তীতে স্ত্রী নির্লজ্জ হয়ে যায়৷ এজন্য স্ত্রীর জন্য উপরে না উঠা উত্তম৷
আর স্বামী যদি স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতে না পারে তাহলে স্বামী গুনাহগার হবে না৷ তবে স্বামীর উচিত, সমস্যার সমাধানে সচেষ্ট হওয়া৷ অন্যথায় স্ত্রী যদি অন্যত্র চলে যেতে চায় তাহলে শরীয়তের বিধান মেনে স্ত্রীকে চলে যেতে দিবে৷
যখন স্বামী স্ত্রীকে ঢেকে ফেললো তখন স্ত্রীর ক্ষীণ গর্ভ সঞ্চার হয়ে গেলো।
আর স্বামী যখন স্ত্রীর উপরে থাকবে তখন স্বামীর শরীর দ্বারা স্ত্রীর শরীর ঢাকা পড়বে। এতে স্ত্রীরও কষ্ট সহ্য করতে হয়না এবং গর্ভধারণের জন্যেও তা উপকারী ও সহায়ক।
স্বামী যদি সহবাসের সময় তার বউকে তৃপ্তি দিতে ব্যর্থ হয় এতে স্বামীর কোন গুনাহ হবে না। কারন এটা তার শারীরিক সমস্যা।
স্ত্রী কর্তৃক স্বামীর উপরে উঠে সহবাস করতে শরীয়তে নিষেধ নেই৷ তবে এতে পরবর্তীতে স্ত্রী নির্লজ্জ হয়ে যায়৷ এজন্য স্ত্রীর জন্য উপরে না উঠা উত্তম৷
আর স্বামী যদি স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতে না পারে তাহলে স্বামী গুনাহগার হবে না৷ তবে স্বামীর উচিত, সমস্যার সমাধানে সচেষ্ট হওয়া৷ অন্যথায় স্ত্রী যদি অন্যত্র চলে যেতে চায় তাহলে শরীয়তের বিধান মেনে স্ত্রীকে চলে যেতে দিবে৷